বিমানবন্দরে পথ দেখাচ্ছে রোবট!

  08-07-2017 02:55AM

পিএনএস ডেস্ক:প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে যন্ত্রের ওপর মানুষের নির্ভরতা বাড়ছে। সামরিক ক্ষেত্র থেকে শুরু করে রেস্তোরা-ঘর-বাড়ি সব খানে জনপ্রিয় হচ্ছে রোবটের ব্যবহার। এবার দক্ষিণ কোরিয়ার বিমানবন্দরে ব্যবহার হচ্ছে বিশেষ রোবটের। এদের কাজ বিমানবন্দরে আসা ভ্রমণকারীদের পথ দেখানো আর মেঝে পরিষ্কার রাখা।

মিট ট্রোইকা স্বচালিত এ রোবটটি তৈরি করেছে এলজি ইলেক্ট্রনিক্স। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভ্রমণকারীদের বোডিং গেট পর্যন্ত নিয়ে যাচ্ছে মিট ট্রোইকা। ফ্লাইট পর্যন্ত পাহারা দিতেও কাজ করছে এ যন্ত্রটি।

মাঝারি আকারের ট্রোইকার সামনে জুড়ে দেয়া হয়েছে একটি আয়তক্ষেত্রাকার ডিসপ্লে। যা দেখতে বড় আকারের একটি স্মার্টফোনের মতো। এ থেকে ফ্লাইট ও আবহাওয়ার তথ্যের পাশাপাশি দেখা যাবে বিমানবন্দরের মানচিত্র। ট্রোইকার মাথা সদৃশ গোলাকার টাচস্ক্রিনটি নড়াচড়া করতে সক্ষম।

ভ্রমণকারীরা তাদের টিকেট রোবটের ভেতরে স্থাপন করলেই স্ক্যানের মাধ্যমে ফ্লাইটের সব তথ্য জানতে পারবে।

এলজি ইলেক্ট্রনিক্সের প্রধান গবেষণা প্রকৌশলী কিম হিউংরক জানান অনেকেই আছেন যাদের বিমানবন্দরে নানা ঝামেলায় পড়তে হয়, তাদের এ রোবট গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।

রোবটটি ঠিকঠাক কাজ করতে পারছে কিনা তা নিয়ে কাজ করছেন এলজি ইলেক্ট্রনিক্সের প্রধান প্রকৌশলী।

কিম হিউংরক আরও জানান বিমানবন্দরের টার্মিনালের মধ্যে অবস্থান সনাক্ত করতে রোবটের মধ্যে বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে পথচারী ও প্রতিবন্ধকতা সনাক্ত করতে পারবে রোবটটি। মেঝেও পরিষ্কার করবে।

রোবটটি ভালোভাবেই কাজ করতে সক্ষম বলে মনে করছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের। পিয়ংচেঙে আয়োজিত ২০১৮ উইন্টার অলিম্পিক্সের সময় পর্যটকদের জন্য পথপ্রদর্শকের ভূমিকায় রোবটটি কাজ করবে। ভবিষ্যতে সব ঠিকঠাক থাকলে ভ্রমণকারীদের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যাবে মিট ট্রোইকাকে।প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে যন্ত্রের ওপর মানুষের নির্ভরতা বাড়ছে। সামরিক ক্ষেত্র থেকে শুরু করে রেস্তোরা-ঘর-বাড়ি সব খানে জনপ্রিয় হচ্ছে রোবটের ব্যবহার। এবার দক্ষিণ কোরিয়ার বিমানবন্দরে ব্যবহার হচ্ছে বিশেষ রোবটের। এদের কাজ বিমানবন্দরে আসা ভ্রমণকারীদের পথ দেখানো আর মেঝে পরিষ্কার রাখা। মিট ট্রোইকা স্বচালিত এ রোবটটি তৈরি করেছে এলজি ইলেক্ট্রনিক্স। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভ্রমণকারীদের বোডিং গেট পর্যন্ত নিয়ে যাচ্ছে মিট ট্রোইকা। ফ্লাইট পর্যন্ত পাহারা দিতেও কাজ করছে এ যন্ত্রটি। মাঝারি আকারের ট্রোইকার সামনে জুড়ে দেয়া হয়েছে একটি আয়তক্ষেত্রাকার ডিসপ্লে। যা দেখতে বড় আকারের একটি স্মার্টফোনের মতো। এ থেকে ফ্লাইট ও আবহাওয়ার তথ্যের পাশাপাশি দেখা যাবে বিমানবন্দরের মানচিত্র। ট্রোইকার মাথা সদৃশ গোলাকার টাচস্ক্রিনটি নড়াচড়া করতে সক্ষম। ভ্রমণকারীরা তাদের টিকেট রোবটের ভেতরে স্থাপন করলেই স্ক্যানের মাধ্যমে ফ্লাইটের সব তথ্য জানতে পারবে। এলজি ইলেক্ট্রনিক্সের প্রধান গবেষণা প্রকৌশলী কিম হিউংরক জানান অনেকেই আছেন যাদের বিমানবন্দরে নানা ঝামেলায় পড়তে হয়, তাদের এ রোবট গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। রোবটটি ঠিকঠাক কাজ করতে পারছে কিনা তা নিয়ে কাজ করছেন এলজি ইলেক্ট্রনিক্সের প্রধান প্রকৌশলী। কিম হিউংরক আরও জানান বিমানবন্দরের টার্মিনালের মধ্যে অবস্থান সনাক্ত করতে রোবটের মধ্যে বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে পথচারী ও প্রতিবন্ধকতা সনাক্ত করতে পারবে রোবটটি। মেঝেও পরিষ্কার করবে। রোবটটি ভালোভাবেই কাজ করতে সক্ষম বলে মনে করছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের। পিয়ংচেঙে আয়োজিত ২০১৮ উইন্টার অলিম্পিক্সের সময় পর্যটকদের জন্য পথপ্রদর্শকের ভূমিকায় রোবটটি কাজ করবে। ভবিষ্যতে সব ঠিকঠাক থাকলে ভ্রমণকারীদের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যাবে মিট ট্রোইকাকে।


পিএনএস/আলআমীন

@PNSNews24.com

আপনার মন্তব্য প্রকাশ করুন