ভান্তেদের লীলায় আমাদের পাহাড়ি কুমারী ললনারা গর্ভবতী হচ্ছে অহরহ!

  21-06-2017 08:46PM

পিএনএস ডেস্ক : ভান্তেদের লীলায় আমাদের পাহাড়ি কুমারী ললনারা গর্ভবতী হচ্ছে অহরহ! অনেক পাহাড়ি রমণী তার স্বামীকে ঘুমে রেখে ভান্তেদের লীলায় সিক্ত হয়। বিশেষ করে যারা বিয়ের পূর্বেই ভান্তের লীলা ভোগ করেছে। তারা বিয়ের পর ও চির কুমার ভান্তেদের যৌবন চুপি সারি ভোগ করে যাচ্ছে। কখনো আবার তাদের বাধ্য করা হয়।

এর মাধ্যমে নাকি নারীদের বৌদ্ধের প্রতি ত্যাগ শিক্ষা দেয়া হয়। বর্তমানে জুম্মদের অধিকাংশ রমণীরাই অভিসারিণী। আর ভান্তেরা তাদের অভিসারি। নিরব প্রেমিক! অনেক স্বামী জেনে ও ভয়ে মুখ খুলেনা। চালিয়ে যাচ্ছে ভান্তেরা। আমাদের পাহাড়ি ধর্মগুরু তথা ভান্তের অবস্থা দেখুন। বিয়ে করবেনা অথচ আমাদের পাহাড়ি কুমারী তরুনীদের ভোগ করবে।

আমরা এসবকে ঘৃণা করি। রাঙ্গামাটি রাজবন বিহার ছাড়াও বান্দরবন জেলা ও তৎসংলগ্ন দূগম বিহার গুলোতে সরকারী খরচে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হলে ভান্তে, শ্রমণ নিবিশেষে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অবাধ যৌনাচার গুলি বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসবার সুযোগ আরও বেড়ে যাবে।


ভান্তের জন্যই আজ আমি অভিসারিণী : সোহেলী ত্রিপুরা


আমি তখন ক্লাস এইটে পড়ি। মায়ের সাথে মন্দিরে গিয়ে শ্রদ্ধেয় ভান্তের দেখা পেলাম। আমি তাঁকে প্রনাম করলাম। তিনি ও আমাকে আশির্বাদ করলেন। মা ভান্তের সাথে আমার লিখা -পড়া নিয়ে কথা বললেন, সপ্তাহের ছুটির দিনে ভান্তের নিকট ধর্মীয় ঞ্জানার্জনের জন্য যেতে হবে। জেনে আমি মহা খুশি হলাম। কথা মত আমি শুক্রবার অপরাহ্নে কিছু ফল ও ফুল নিয়ে ক্যায়াং মন্দিরে হাজির হলাম। ভান্তে মহোদয় আমাকে সাদরে গ্রহণ করলেন। তাঁর তত্বাবধানে আরো তিনটা দরিদ্র ছোঁকড়া ছিল।

তারা ভান্তের সেবা যত্ন করত। সাথে ধর্মীয় দীক্ষা নিত। প্রথম দিন ভান্তে আমাকে মন্দিরের চার পাশ এবং ভিতর বাহির চারপাশ ঘুরে দেখালেন -আর ভবিষ্যৎ শীষ্যত্ব লাভের পন্থা বাতলালেন। আরো অনেক গুড়গম্ভির প্রসঙ্গ বললেন, যা আমার নিকট রহস্য ময় ও রসালো মনে হল। পরবর্তী শুক্রবারের জন্য আমি অপেক্ষা করছিলাম, কেন জানি বার বার মন্দিরে যেতে ইচ্ছে করছিল, এ সপ্তাহটি আমার নিকট অতি দীর্ঘ মনে হল।

আমি এ সপ্তাহে নিজেই অনেক গুলো ফুল সংগ্রহ করে মন্দিরে উপস্থিত হলাম। ভান্তে মহাশয় ছুটে এসে আমাকে সন্ভাষণ জানালেন, আমি তোমার জন্য অধির অপেক্ষায় দিন কাটিয়েছি।আমি তাঁকে প্রণাম করতে চাইলে তিনি আমাকে বুকে জড়িয়ে আদর করলেন এবং বললেন "একদিন তুমি জুম্মল্যান্ডের রাণী হবে, যদি তুমি আমার কথামত গড়ে উঠ"।

আমি মাথা নেড়ে সায় দিলাম! এরপর বেশ কয়েক সপ্তাহ তিনি আমাকে নিবিড় ভাবে ধর্মীয় দীক্ষা দান করলেন, এতে আমি ও ঐ তরুণ ভান্তের রূপে -গুণে মুগ্ধ হয়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ি। সত্যি বলতে কি আমি স্কুল ফাঁকি দিয়ে ও লুকিয়ে তাঁকে দেখতে যেতাম। ভান্তের অনুরোধে একদিন আমি থামি পড়ে পরিপাটি সাঝে ক্যায়াং এ উপস্থিত হলাম, ভান্তে মহাখুশি হয়ে বললেন তোমার রূপে আমি বিমুগ্ধ!!!

কম বয়সি হলে ও তুমি অপ্সরা, তিনি আমাকে ভিতরের ঘরে নিয়ে গেলেন এবং আদর করতে শুরু করলেন, আমি শিহরিত ও উত্তেজিত হলাম।এক পর্যায়ে তিনি আমার কাপড় খুলে নিলেন, আমি চোখ মুদে অনুভব করলাম। তিনি দীর্ঘ সময় এডাল্ড করলেন, আমি লজ্জিত ও আবেশে রাঙা হলাম, অবশেষে তা এক পর্যায়ে ভান্তের সাথে আমার জীবনের প্রথম ফুল শয্যায় পরিনত হল। আমি হতাশ , লজ্জিত ও খুব ক্লান্ত হলাম, আবার জীবনের প্রথম সুখ, সিহরণ ও রোমাঞ্চ অনুভব করলাম।

এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহে দুই -তিন দিন আমাকে মন্দিরে যেতে হত, বিয়ে হওয়ার পর ও আজ অব্দি গোপনে ভান্তে আমার দেহ ভোগ করছেন , তিনি আমার দুই সন্তানের মধ্যে ১ম সন্তানের জনক, এটা লোক চক্ষুর অন্তরালে নিরবে চলছে। এখনো স্বামীর অজান্তে আমি ভান্তের ডাকে সাড়াদেই, মিলন সঙ্গী হই আর রাণী হওয়ার স্বপ্ন লালন করি, কিন্তু ভান্তের বাণীর সত্যতা আমি এখনো খুঁজে পাইনা, তা হল স্বপ্নের "জুম্মল্যান্ড", আর কত অপেক্ষা? আমি কবে সেই জুম্মল্যান্ডের রাণী হব? তার ধারা আর কয়টি সন্তানের মা হলে আমরা জুম্মল্যান্ড পাব ?

[Soheli Tripura-সোহেলী ত্রিপুরা লিখেছেন ttp://dbincht.blogspot.com]

পিএনএস/জে এ/মোহন

@PNSNews24.com

আপনার মন্তব্য প্রকাশ করুন