পিএনএস ডেস্ক : ঢিল দড়িতে বেঁধে কয়েক পাক ঘুরিয়ে ছুড়লে তা বেশি গতি পায়। দড়ি লম্বা হলে গতিও হয় বেশি। এভাবে কণাকে ছুটিয়ে কণার উপরে আঘাত করে জানা হয় কী আছে ভেতরে।
জেনিভার লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারের সাহায্যে এভাবেই হিগস-বোসন কণার অস্তিত্ব প্রমাণ হয়েছিল ২০১২ সালে। এই কোলাইডারের বৃত্তাকার সুড়ঙ্গটি ২৭ কিলোমিটার লম্বা।
এর চেয়ে বিশাল বড় পার্টিকেল কোলাইডার তৈরির পরিকল্পনা করেছে নিউক্লিয়াস নিয়ে গবেষণার ইউরোপীয় সংস্থা সার্ন। নতুন কোলাইডারের সুড়ঙ্গটি হবে ১০০ কিলোমিটার লম্বা।
সার্নের বিজ্ঞানীদের আশা, ২০৪০ নাগাদ এই সুড়ঙ্গে ইলেকট্রন-পজিট্রন কোলাইডার তৈরি হয়ে যাবে। খরচ পড়বে ৯০০ কোটি ইউরো। সার্নের ডিরেক্টর জেনারেল ফাবিওয়া গিয়ানত্তির মতে, বস্তুর নাড়ি-নক্ষত্র সন্ধানের পথে এই পরিকল্পনাটিই একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।
পিএনএস/এএ
সার্নের সুড়ঙ্গ হবে ১০০ কিমি!
18-01-2019 01:45AM